সময়ের সাথে পাল্লা দিয়ে চলতে মানুষকে নিত্য নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন করতে হয়। সময় যেমন কারও জন্য থেমে থাকে না তেমনি সময়ের সাথে মেনে চলাটাই বুদ্ধিমানের কাজ। মানুষ সবসময়ই চায় যেন সে পৃথিবীর সেরা একজনে পরিনত হতে পারে। তাই অক্লান্ত পরিশ্রম করে নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন করে আমাদের জীবনযাত্রাকে সহজ করছে। তাই আজ ভিন্ন ধরনের একটি টিউন করতে চাচ্ছি। হয়ত টিউনের বিষয়বস্তুগুলো সাধারন জ্ঞানের সাথে মিলে যায় তারপরও.........................
উসাইন বোল্ট পৃথিবীর সবচেয়ে দ্রুতগতিসম্পন্ন মানুষ। যিনি মাত্র ৯.৬৯ সেকেন্ডে ১০০ মিটার দৌড় প্রতিযোগিতায় প্রথম হয়েছিলেন। তার পূরাববর্তী দ্রুতগতির রেকর্ড ছিল ৯.৭২ সেকেন্ড।
আমেরিকান বংশদ্ভুত ফ্লোরেন্স গ্রীথ-জয়নার হলেন পৃথিবীর দ্রুতগতি সম্পন্ন মহিলা। দৌড়ে তার বিশ্বরেকর্ড হল ১০.৪৯ সেকেন্ড ১০০ মিটার অতিক্রম করেন যা তিনি ১৯৮৮ সালের ১৬ই জুলাই রেকর্ডটি গড়েছিলেন।
অস্ট্রেলীয়ান ইয়ামন সুলিভান পৃথিবীর দ্রতগতি সম্পন্ন সাতারু। ৫০ মিটার ফ্রিস্টাইল সাতারে ২০০০ সালের অলিম্পিক গেমসে ২১.২৮সেকেন্ড নিয়ে বিশ্বরেকর্ড গড়েন।
SSC Ultimate Aero TT বর্তমানের সবচেয়ে দ্রুতগতি সম্পন্ন গাড়ি। এটা ঘন্টায় ৪১৩ কিলোমিটার গতি উঠিয়ে বিশ্বরেকর্ডের পাতায় নাম লিখায়।
Suzuku Hayabusa GSX1300R নামের বাইকটি পৃথিবীর সবচেয়ে দ্রুতগতি সম্পন্ন বাইক। যা ঘন্টায় ৩৩৪ কিলোমিটার গতি উঠিয়ে বিশ্বরেকর্ড করেছিল।
বানিজ্যিক উড়োজাহাজের মধ্যে সবচেয়ে দ্রুতগতি সম্পন্ন উড়োজাহাজ হল বোয়িং ৭৪৭। এই উড়োজাহাজের সর্বোচ্চ গতিসীমা ঘন্টায় ১০৯৩ কিলোমিটার।
Westland ZB500 নামের হেলিকপ্টারটি পৃথিবীর সবচেয়ে দ্রুতগতিসম্পন্ন হেলিকপ্টার যা ঘন্টায় ২৪৯.১ মাইল বা ৪০০.৮ কিলোমিটার পাড়ি দিতে সক্ষম।
ফ্রান্সের Train a Grande Vitesse নামের রেলগাড়িটি পৃথিবীর সবচেয়ে দ্রুতগতিসম্পন্ন রেলগাড়ি। ঘন্টায় ৫৭৪.৮ কিলোমিটার গতি উঠিয়ে বিশ্বরেকর্ড করেছিল।
S 2000 Peacekeeper নামের ট্যাংকটি ঘন্টায় ৮২.২৩ কিলোমিটার গতিতে চলতে সক্ষম। এটি পৃথিবীর সবচেয়ে দ্রুতগামী ট্যাংক।
ভূমির মধ্যে চিতাবাঘ সবচেয়ে দ্রুতগামী প্রানী। এটি ঘন্টায় ১২০ কিলোমিটার গতিতে ছুটতে সক্ষম। চিতাবাঘ শিকার করার সময় প্রথম ৩ সেকেন্ডে ঘন্টায় ০ ( শূন্য ) কিলোমিটার থেকে ১১০ কিলোমিটার গতি উঠাতে পারে।
প্যারেগ্রাইন ফ্যালকন নামের বাজপাখিটি পৃথিবীর সবচেয়ে দ্রুতগতিসম্পন্ন পাখি। যা ঘন্টায় ৩২২ কিলোমিটার অতিক্রম করতে সক্ষম।
সেইল মাছ পৃথিবীর সবচেয়ে দ্রুতগতিসম্পন্ন জলজ প্রানী। এই মাছের সর্বোচ্চ গতি ঘন্টায় ১১০ কিলোমিটার
সৌরজগতের মধ্যে সবচেয়ে দ্রুতগতিসম্পন্ন গ্রহ হচ্ছে মার্কারী। এই গ্রহটি সেকন্ডে ৪৭.৩৬ কিলোমিটার বা ২৯.৪২ মাইল সূর্য্যের চারপাশে নিজ অক্ষে ভ্রমন করে।
শ্রীলংকান ব্যাটসম্যান সানাথ জয়সুরিয়া ১৯৯৬ সালে পাকিস্তানের বিপক্ষে মাত্র ১৭ বল মোকাবিলা করে বিশ্বের দ্রুততম হাফ সেঞ্চুরী করেন।
টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসে জ্যাক ক্যালিস সবচেয়ে দ্রুত অর্ধশত রান করেন। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে মাত্র ২৪ বল মোকাবিলা করে ৫টি ছয় এবং ৩টি চারের সাহায্য অর্ধশতরান করেন।
পাকিস্তানী ব্যাটসম্যান শহীদ আফ্রিদী বিশ্বের দ্রুততম সেঞ্চুরী করেন। ১৯৯৬ সালে শ্রীলংকার বিপক্ষে মাত্র ৩৭ বল মোকাবিলা করে তিনি শতরান পূরন করেন।
ভিভিয়ান রিচার্ড ১৯৮৬ সালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে এন্টিগুয়া স্টেডিয়ামে মাত্র ৫৬ বল মোকাবিলা করে টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসে দ্রুততম সেঞ্চুরী করেন।
ক্রিকেটের বলিং ইতিহাসে শোহেব আখতারের চেয়ে বেশী গতি এখন পর্যন্ত কেউ উঠাতে পারে নি। এজন্য অবশ্য শোহেব আখতারতে গতির রাজাও বলা হয়ে থাকে। তিনি ইংলান্ডের বিপক্ষে ২০০৩ সালে ঘন্টায় ১৬১ কিলোমিটার গতি উঠিয়ে একদিনের ক্রিকেট ম্যাচে বিশ্বকে চমকে দেন। অবশ্য টেস্টে ২০০২ সালে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ১৬১ কিলোমিটার গতিতে বল করে বিশ্বরেকর্ড করেন।
পাকিস্তানের ওয়াসিম আকরাম মাত্র ৩৫৪ ম্যাচ ক্রিকেট খেলে ৫০০ উইকেট শিকার করেন।
পৃথিবীর দ্রুতগতি সম্পন্ন মানুষঃ
উসাইন বোল্ট পৃথিবীর সবচেয়ে দ্রুতগতিসম্পন্ন মানুষ। যিনি মাত্র ৯.৬৯ সেকেন্ডে ১০০ মিটার দৌড় প্রতিযোগিতায় প্রথম হয়েছিলেন। তার পূরাববর্তী দ্রুতগতির রেকর্ড ছিল ৯.৭২ সেকেন্ড।
পৃথিবীর দ্রুতগতি সম্পন্ন মহিলাঃ
আমেরিকান বংশদ্ভুত ফ্লোরেন্স গ্রীথ-জয়নার হলেন পৃথিবীর দ্রুতগতি সম্পন্ন মহিলা। দৌড়ে তার বিশ্বরেকর্ড হল ১০.৪৯ সেকেন্ড ১০০ মিটার অতিক্রম করেন যা তিনি ১৯৮৮ সালের ১৬ই জুলাই রেকর্ডটি গড়েছিলেন।
বিশ্বের দ্রুতগতিসম্পন্ন সাতারুঃ
অস্ট্রেলীয়ান ইয়ামন সুলিভান পৃথিবীর দ্রতগতি সম্পন্ন সাতারু। ৫০ মিটার ফ্রিস্টাইল সাতারে ২০০০ সালের অলিম্পিক গেমসে ২১.২৮সেকেন্ড নিয়ে বিশ্বরেকর্ড গড়েন।
দ্রুতগতিসম্পন্ন গাড়িঃ
SSC Ultimate Aero TT বর্তমানের সবচেয়ে দ্রুতগতি সম্পন্ন গাড়ি। এটা ঘন্টায় ৪১৩ কিলোমিটার গতি উঠিয়ে বিশ্বরেকর্ডের পাতায় নাম লিখায়।
দ্রুতগতির মোটরবাইকঃ
Suzuku Hayabusa GSX1300R নামের বাইকটি পৃথিবীর সবচেয়ে দ্রুতগতি সম্পন্ন বাইক। যা ঘন্টায় ৩৩৪ কিলোমিটার গতি উঠিয়ে বিশ্বরেকর্ড করেছিল।
দ্রুতগতিসম্পন্ন উড়োজাহাজঃ
বানিজ্যিক উড়োজাহাজের মধ্যে সবচেয়ে দ্রুতগতি সম্পন্ন উড়োজাহাজ হল বোয়িং ৭৪৭। এই উড়োজাহাজের সর্বোচ্চ গতিসীমা ঘন্টায় ১০৯৩ কিলোমিটার।
দ্রুতগতিসম্পন্ন হেলিকপ্টারঃ
Westland ZB500 নামের হেলিকপ্টারটি পৃথিবীর সবচেয়ে দ্রুতগতিসম্পন্ন হেলিকপ্টার যা ঘন্টায় ২৪৯.১ মাইল বা ৪০০.৮ কিলোমিটার পাড়ি দিতে সক্ষম।
দ্রুতগতিসম্পন্ন রেলগাড়িঃ
ফ্রান্সের Train a Grande Vitesse নামের রেলগাড়িটি পৃথিবীর সবচেয়ে দ্রুতগতিসম্পন্ন রেলগাড়ি। ঘন্টায় ৫৭৪.৮ কিলোমিটার গতি উঠিয়ে বিশ্বরেকর্ড করেছিল।
দ্রুতগতিসম্পন্ন যুদ্ধ ট্যাংকঃ
S 2000 Peacekeeper নামের ট্যাংকটি ঘন্টায় ৮২.২৩ কিলোমিটার গতিতে চলতে সক্ষম। এটি পৃথিবীর সবচেয়ে দ্রুতগামী ট্যাংক।
ভূমির দ্রুতগতিসম্পন্ন প্রানীঃ
ভূমির মধ্যে চিতাবাঘ সবচেয়ে দ্রুতগামী প্রানী। এটি ঘন্টায় ১২০ কিলোমিটার গতিতে ছুটতে সক্ষম। চিতাবাঘ শিকার করার সময় প্রথম ৩ সেকেন্ডে ঘন্টায় ০ ( শূন্য ) কিলোমিটার থেকে ১১০ কিলোমিটার গতি উঠাতে পারে।
দ্রুতগতিসম্পন্ন পাখিঃ
প্যারেগ্রাইন ফ্যালকন নামের বাজপাখিটি পৃথিবীর সবচেয়ে দ্রুতগতিসম্পন্ন পাখি। যা ঘন্টায় ৩২২ কিলোমিটার অতিক্রম করতে সক্ষম।
জলজ দ্রুতগতিসম্পন্ন প্রানীঃ
সেইল মাছ পৃথিবীর সবচেয়ে দ্রুতগতিসম্পন্ন জলজ প্রানী। এই মাছের সর্বোচ্চ গতি ঘন্টায় ১১০ কিলোমিটার
দ্রুতগতিসম্পন্ন গ্রহঃ
সৌরজগতের মধ্যে সবচেয়ে দ্রুতগতিসম্পন্ন গ্রহ হচ্ছে মার্কারী। এই গ্রহটি সেকন্ডে ৪৭.৩৬ কিলোমিটার বা ২৯.৪২ মাইল সূর্য্যের চারপাশে নিজ অক্ষে ভ্রমন করে।
একদিনের ক্রিকেটে দ্রুততম অর্ধশত রানঃ
শ্রীলংকান ব্যাটসম্যান সানাথ জয়সুরিয়া ১৯৯৬ সালে পাকিস্তানের বিপক্ষে মাত্র ১৭ বল মোকাবিলা করে বিশ্বের দ্রুততম হাফ সেঞ্চুরী করেন।
টেস্ট ক্রিকেটে দ্রুততম অর্ধশত রানঃ
টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসে জ্যাক ক্যালিস সবচেয়ে দ্রুত অর্ধশত রান করেন। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে মাত্র ২৪ বল মোকাবিলা করে ৫টি ছয় এবং ৩টি চারের সাহায্য অর্ধশতরান করেন।
একদিনের ক্রিকেটে দ্রুততম সেঞ্চুরীঃ
পাকিস্তানী ব্যাটসম্যান শহীদ আফ্রিদী বিশ্বের দ্রুততম সেঞ্চুরী করেন। ১৯৯৬ সালে শ্রীলংকার বিপক্ষে মাত্র ৩৭ বল মোকাবিলা করে তিনি শতরান পূরন করেন।
টেস্টে দ্রুততম সেঞ্চুরীঃ
ভিভিয়ান রিচার্ড ১৯৮৬ সালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে এন্টিগুয়া স্টেডিয়ামে মাত্র ৫৬ বল মোকাবিলা করে টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসে দ্রুততম সেঞ্চুরী করেন।
বলিংয়ে দ্রতগতির বিশ্বরেকর্ডঃ
ক্রিকেটের বলিং ইতিহাসে শোহেব আখতারের চেয়ে বেশী গতি এখন পর্যন্ত কেউ উঠাতে পারে নি। এজন্য অবশ্য শোহেব আখতারতে গতির রাজাও বলা হয়ে থাকে। তিনি ইংলান্ডের বিপক্ষে ২০০৩ সালে ঘন্টায় ১৬১ কিলোমিটার গতি উঠিয়ে একদিনের ক্রিকেট ম্যাচে বিশ্বকে চমকে দেন। অবশ্য টেস্টে ২০০২ সালে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ১৬১ কিলোমিটার গতিতে বল করে বিশ্বরেকর্ড করেন।
ওয়ানডে ক্রিকেটে দ্রুততম ৫০০ উইকেট শিকারঃ
পাকিস্তানের ওয়াসিম আকরাম মাত্র ৩৫৪ ম্যাচ ক্রিকেট খেলে ৫০০ উইকেট শিকার করেন।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন